বাংলাদেশে মোট ৪টি সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে। এগুলি হলো ১ঃ-সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ২ঃ-ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ৩ঃ-ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং ৪ঃ-বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ।এদের মধ্যে সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়,সিলেট এর অধিভুক্ত এবং অন্যান্য যে তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ রয়েছে তারা হচ্ছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত । এসব কলেজের শিক্ষা কারিকুলাম প্রণয়ন , পরীক্ষার তারিখ, ছুটির দিন, ইত্যাদি সবকিছু এই সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নির্ধারণ করা হয় এদের সিলেবাস এর সকল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নির্ধারণ করা হয়।
চারটি কলেজে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করা হয়। এই সকল কলেজের প্রতিষ্ঠা বিষয়সমূহ কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং। তিনটি কলেজ এর প্রত্যেকেই এই তিনটি বিষয়ে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করে থাকে যা বুয়েট কুয়েট রুয়েট এর প্রদত্ত ডিগ্রী এর সমমান। এ সকল বিশ্ববিদ্যালয়ে এখনো এমএসসি ডিগ্রি প্রদান করা হয়না । হাস এ তিনটি কলেজ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেই।
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ,টিলাগড়, সিলেট
2007 সালে সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বাংলাদেশের সৌন্দর্যের অপরূপ লীলাভূমি সিলেট
শহরে প্রতিষ্ঠিত হয় এটি সিলেট শহরের এলাকায় অবস্থিত শাহজালাল বিজ্ঞান ও
প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত প্রকৌশল কলেজ স্নাতক পর্যায়ের সরকারি
প্রকৌশল কলেজ আসন সংখ্যা তিনটি বিভাগে প্রত্যেকটির ৬০টি করে মোট 180 এবং সহ মোট
আসন সংখ্যা হচ্ছে 189টি। সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আট একর জায়গা নিয়ে গঠিত । এর
পাশে রয়েছে সিলেটের সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়। এর ক্যাম্পাসে রয়েছে তিনটি
একাডেমিক ভবন । ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ইন কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং
ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
বিষয়ের উপরে বিএসসি ইন ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করে , যা বুয়েট কুয়েট
রুয়েট চুয়েট এর প্রদত্ত ডিগ্রির সমমান।
ভর্তি পদ্ধতিঃ-
এখানে ভর্তি পরীক্ষার মাধ্যমে ছাত্র-ছাত্রী নির্বাচন করা হয়।ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ কৃত সকল ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে থেকে নাম্বারের ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হয়। মেধাক্রমের নম্বরের 70 ভাগ আসে অংশগ্রহণ কৃত পরীক্ষার মধ্য থেকে এবং বাকি 30 ভাগ আসে এসএসসি এবং এইচএসসি এর নম্বর থেকে। এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ k3 দ্বারা এবং এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ k3 দ্বারা গুণ করা হয়। মেধাতালিকায় অবস্থান সমান হলে এসএসসি সমমান পরীক্ষায় যথাক্রমে গণিত পদার্থবিদ্যা রসায়ন ইংরেজিতে প্রাপ্ত জিপিএর ভিত্তিতে মেধাক্রম নির্ধারণ করা হয় ভর্তি পরীক্ষার নম্বর 40 ভাগ।
মেধাক্রম অনুযায়ী আসন খালি থাকা সাপেক্ষে ভর্তি করা হয়।আবেদন করার জন্য প্রত্যেক শিক্ষার্থীকে এসএসসি ও এইচএসসি সমমানের পরীক্ষায় সম্মিলিত জিপিএ কমপক্ষে পেতে হয় তবে এইচএসসি পরীক্ষার গণিত পদার্থবিজ্ঞান রসায়ন ও ইংরেজিতে হবে কমপক্ষে জিপিএ থাকতে হবে । সেকেন্ড টাইম নাই।
উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার পাঠ্যক্রম অনুযায়ী পদার্থবিজ্ঞানে 30 নম্বর গণিত 33
নম্বর রসায়নের 30 নম্বর এবং ইংরেজিতে 20 নম্বর সর্ব মোট 100 নম্বরের লিখিত
পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রশ্নপত্র বাংলায় প্রণয়ন করা হয়। তবে কোনো
পরীক্ষার্থী যদি ইংরেজিতে প্রশ্নপত্র পেতে চায় তাকে তা আবেদনের সময় যথা নিয়মে
উল্লেখ করতে হয় পরীক্ষা কক্ষে মোবাইল ফোন ঘড়ি এবং অন্যান্য সকল ইলেকট্রনিক
ডিভাইস সঙ্গে আনা ও ব্যবহার করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ শুধুমাত্র নির্দিষ্ট মডেলে
অনুমোদিত ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যায় অনুমোদিত ক্যালকুলেটরে লিস্ট পাবেন
এখানে।
সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এ আবেদন পদ্ধতি
ক) ভর্তির ওয়েব সাইট (http://admission.sec.ac.bd) এর মাধ্যমে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং আবেদন ফি বাবদ ১০০০/- (একহাজার) টাকা ডাচ-বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের মোবাইল ব্যাংকিং রকেট এর মাধ্যমে প্রদান করতে হবে।
খ) কোটায় আবেদনকারীদের আবেদন ফরমে নির্ধারিত কোটা নির্বাচন করতে হবে।
গ) আবেদন ফরম যথাযথভাবে পূরণ করা হলে পরীক্ষার্থীর মোবাইল ফোনে একটি sms এর মাধ ̈মে বিল (BILL) নম্বর দেওয়া হবে। বিল নম্বরটি ̧গুরুত্বপূর্ণ বিধায় প্রার্থীকে যথাযথভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
ঘ) প্রাপ্ত বিল নম্বর এর বিপরীতে মোবাইল ব্যাংকিং রকেট একাউন্ট বা এজেন্ট পয়েন্টের মাধ ̈মে সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের BIller ID 339 এ আবেদন ফি জমা দিতে হবে। ফি প্রদানের বিস্তারিত নিয়মাবলি ভর্তির ওয়েব সাইটে পাওয়া যাবে।
ঙ) পেমেন্ট সম্পন্ন হওয়ার পর প্রাপ্ত মোবাইল ব্যাংকিং রকেট এর Transaction ID টি সংরক্ষণ করতে হবে। কেননা পেমেন্ট প্রদানে কোন সমস্যা হলে ট্রাঞ্জেকশন আইডি উল্লেখ করে admission@sec.ac.bd এ ই-মেইলের মাধ্যমে যোগাযোগ করতে হবে।
চ) প্রাপ্ত বিল নম্বর ও Transaction ID টি ব ̈বহার করে ওয়েব সাইট থেকে প্রবেশপত্রের কালার প্রিন্ট নিতে হবে এবং পরীক্ষার দিন পরীক্ষার্থীকে প্রবেশপত্র অবশ্যই সঙ্গে আনতে হবে।
ছ) ভর্তি পরীক্ষার আসন বিন্যাস যথাসময়ে সিলেট ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজের ওয়েব সাইটে প্রকাশ করা হবে এবং এসএমএস এর মাধ্যমে জানানো হবে। এবং আমাদের ওয়েব সাইট এও জানানো হবে।
ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ বাংলাদেশের ময়মনসিংহ শহরে অবস্থিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অধিভুক্ত একটি স্নাতক পর্যায়ের সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রযুক্তি অনুষদের অধিভুক্ত। প্রকৃতপক্ষে ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এবং বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এই তিনটি কলেজের ভর্তি পরীক্ষা একত্রে অনুষ্ঠিত হয় কারণ এ তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত।
সরকারি এ তিনটি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজই কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেকট্রিক্যাল এন্ড ইলেকট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং এবং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং এই তিনটি বিষয়ের উপরে বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং ডিগ্রি প্রদান করে যা বুয়েট কুয়েট রুয়েট চুয়েট এর প্রদত্ত ডিগ্রী এর সমমান । কলেজ তিনটির পাঠ্যক্রম পরীক্ষা ইত্যাদি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত হয়। এই কলেজটি ময়মনসিংহের খবর এলাকার রহমত পুর বাইপাস মোড়ে 7 একর জায়গার ওপর অবস্থিত। আসুন জেনে নেয়া যাক ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এর ভর্তি পরীক্ষা সম্পর্কে।
বর্তমানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের অধীনে
একাডেমিক কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আসছে উক্ত কলেজটিতে বর্তমানে তিনটি বিভাগ চালু
রয়েছে এক ইলেকট্রিক্যাল এ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং
কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এই প্রতিষ্ঠানের প্রতি একাডেমিক
স্টেশনে প্রত্যেক বিভাগের 60 জন করে মোট 180 জন ছাত্র-ছাত্রী সেখানে ভর্তির সুযোগ
আছে ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের মোট নয়টি
সর্বাধুনিক পর্যন্ত সর্বোচ্চ স্তর রয়েছে এছাড়া বিভাগের বিভাগীয় সেমিনার
লাইব্রেরী এবং আধুনিক শিক্ষা উপকরণ সমৃদ্ধ ও স্বনামধন্য শিক্ষা কার্যক্রম চলমান
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের আন্তর্জাতিক মান সম্মত হয়েছে কম্পিউটার সায়েন্স
অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সর্বমোট সর্বাধুনিক যন্ত্রপাতি রয়েছে।
আবেদন যোগ্যতা
প্রার্থীকে উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ হতে হবে মাধ্যমিক
ও উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমানের পরীক্ষায় চতুর্থ বিষয় সহ জিপিএসের যোগফল ন্যূনতম
6.5 হতে হবে এবং পৃথকভাবে তিন থাকতে হবে তবে প্রার্থীর উচ্চ মাধ্যমিক বা সমমান
পরীক্ষায় পদার্থ রসায়ন ও গণিত বিষয় থাকতে হবে
ভর্তি পরীক্ষা পদ্ধতি
এসএসসি এবং এইচএসসি তে বিজ্ঞান বিভাগ থেকে উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা জিপিএ ও প্রতিযোগীতামূলক ভর্তি পরীক্ষা 25 নম্বরের ভিত্তিতে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায় ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজে ভর্তি কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তি ইউনিট ভর্তি পরীক্ষায় মেধাক্রম অনুযায়ী এখানে ভর্তি হওয়ার সুযোগ পায়।
ভর্তিচ্ছু সকল প্রার্থীকে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে দেওয়া হয় ভর্তি
পরীক্ষার সময় এক ঘন্টা তিরিশ মিনিট ভর্তি পরীক্ষার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে
মোট 120 টি প্রশ্ন থাকবে. ভর্তি পরীক্ষার প্রশ্ন উচ্চ মাধ্যমিক
পর্যায়ের পাঠ্যসূচি অনুযায়ী বাংলা এবং ইংরেজী মাধ্যমে হবে এবং প্রত্যেক
প্রার্থীকে পদার্থ রসায়ন গণিত ও ইংরেজি বিষয়ের প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে পদার্থ
রসায়ন ও গণিত প্রতিটি বিষয়ের জন্য 35 নম্বর এবং ইংরেজি বিষয়ের জন্য 15 নম্বর
থাকবে ভর্তি পরীক্ষার পাশ নম্বর 48 করা হবে তার থেকে প্রয়োজনীয় mcq ঘর পূরণ
করার উপযোগী কালো বলপেন আনতে হবে প্রত্যেক পরীক্ষার্থী কেবল একটি mcq উত্তর পত্র
সরবরাহ করা হবে অতএব উত্তরপত্র গ্রহণের সময় প্রার্থীদেরকে সর্তকতা অবলম্বন করা
দরকার পরীক্ষায় ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা যাবে না বিস্তারিত আসনবিন্যাস
ওয়েবসাইটে নির্দিষ্ট সময়ে জানানো হবে
আবেদন পদ্ধতি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সরকারি ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এর অনলাইন
প্রাথমিক আবেদন এই ওয়েবসাইটে থেকে করা যাবে ভর্তির জন্য ভর্তির আবেদনের জন্য
শিক্ষার্থীর উচ্চমাধ্যমিক এবং মাধ্যমিকের তথ্য বর্তমান ঠিকানা ও মোবাইল নম্বর
পিতামাতা জাতীয় পরিচয় পত্র নম্বর সংক্রান্ত তথ্য এবং স্ক্যান করা একটি ছবি
প্রয়োজন পড়বে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীর মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন ইউনিটে
ভর্তির আবেদন করে থাকে তাকে নতুন করে কোনো তথ্য দিতে হবে না ভর্তির আবেদন ফি
তাৎক্ষণিক অনলাইনে ডেবিট কার্ড মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে প্রদান করা যাবে
দেখানো হবে।
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা
মন্ত্রণালয়ের অধিভুক্ত কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের একটি সরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান
ফরিদপুর শহর থেকে মাত্র তিন কিলোমিটার দূরে অবস্থিত 2010 সালের 5 একর জায়গায়
অধিক প্রতিষ্ঠিত হয় 2013 সালে থেকে এর কার্যক্রম শুরু হয় কলেজের একাডেমিক
কার্যক্রম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইউনিট এর অধীনে পরিচালিত হয় এছাড়াও চারদিকে
খোলামেলা পরিবেশ এবং কলেজের সুন্দর ডিজাইন করা দশটি বড় বড় বিল্ডিং আছে যা
যেকোনো মানুষকে মুগ্ধ করবে তিন দিনের জন্য তিনটি একাডেমিক ভবন 5 তলা বিশিষ্ট দুটি
ছাত্র হোস্টেল এবং একটি ছাত্রী নিবাস হয়েছে এখানে ছাত্রছাত্রীদের থাকার
সুব্যবস্থা রয়েছে ফরিদপুর ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজএ কম্পিউটার সাইন্স এন্ড
ইঞ্জিনিয়ারিং ইলেক্ট্রিক্যাল এন্ড ইলেক্ট্রনিক্স ইঞ্জিনিয়ারিং সিভিল
ইঞ্জিনিয়ারিং এই তিনটি বিভাগে সাতটি করে মোট 180 টি আসন রয়েছে। এই কলেজে
আবেদন পদ্ধতি ভর্তির যোগ্যতা সবকিছুই ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এর মতো ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃক পরিচালিত হয় এবং ভর্তি পরীক্ষা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের
প্রযুক্তি ইউনিট এর অধীনে অনুষ্ঠিত হয়
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
বরিশাল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ একটি একটি সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এটি বরিশাল
বিভাগীয় শহর থেকে প্রায় 13 কিলোমিটার পূর্বে বন্দর থানাধীন বরিশাল-ভোলা
মহাসড়কের পাশে অবস্থিত এক একর জায়গার ওপর প্রতিষ্ঠিত হয় 2017 সালে ঢাকা
বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত হয় যাত্রা শুরু করে এই কলেজটিতে বর্তমানে 22
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি করা হয় ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং এবং
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ প্রত্যেক বিভাগের 60 জন করে মোট 100 জন 120 জন
ছাত্র-ছাত্রী ভর্তির সুযোগ পায় একটি ছাত্রাবাসে একটি ছাত্রী নিবাস
হয়েছে। এই কলেজে ভর্তি পরীক্ষা বিশ্ববিদ্যালয় প্রযুক্তি ইউনিট এর অধীনে
ময়মনসিংহ ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ এর মত অনুষ্ঠিত হয়।